Top Crown Energy Secrets

তিনি বলেন, ইবনি আবী মাইলাকে আমি বর্ণনা করিতে শুনিয়াছি, হুযাইফা [রাদি.] পানি চাইলেন। একজন লোক তার জন্য রুপার পাত্রে পানি আনলেন। পাত্রটি তিনি ছুড়ে ফেলে দেন এবং বলেন, আমি এটা হইতে তাকে বিরত থাকতে বলেছিলাম, কিন্তু সে বিরত থাকতে সম্মত হয়নি। স্বর্ণের অথবা রুপার পাত্রে পান করিতে এবং রেশমী পোশাক পরতে রসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] নিষেধ করিয়াছেন। তিনি আরো বলেছেনঃ এ সকল জিনিস তাহাদের [কাফিরদের] জন্য দুনিয়াতে এবং তোমাদের জন্য আখিরাতে।

ক্রোধ মানে রাগ, এবং এটি কামনার হতাশা থেকে উদ্ভূত হয়। মহাযান অভিধর্ম ঐতিহ্যের মধ্যে, ক্রোধকে বিশটি সহায়ক অস্বাস্থ্যকর মানসিক কারণের মধ্যে একটি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এটাকে সংজ্ঞায়িত করা হয় রাগের উচ্চতর পর্যায় হিসেবে; যা অন্যের ক্ষতি করার জন্য প্রস্তুত করে তোলে।[১০][১১] লোভ[সম্পাদনা]

রসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] পাত্রে নিঃশ্বাস ফেলতে এবং তাতে ফুঁ দিতে বারণ করিয়াছেন।

১৮৬৯. সুলাইমান ইবনি বুরাইদা [রাহঃ] হইতে তার বাবা হইতে বর্ণীতঃ

হাসান, মিশকাত [৪২৭৬], মুখতাসার শামা-ইল [১৭৭]। এ হাদীসটিকে আবু ঈসা হাসান সহীহ্‌ বলেছেন । মদ হারামের হাদিস – এই হাদীসটির তাহকিকঃ হাসান হাদীস

নু‘মান ইবন বাশীর থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত একটি মদ্যপানীয় বিক্রয় কেন্দ্র মদ বা এলকোহলযুক্ত পানীয় ধরনের পানীয় যাতে ইথাইল অ্যালকোহল (ইথানল) থাকে। ইথানল একটি স্নায়ু সংবেদনশীলতা অবদমক। এটি অল্প পরিমাণে গ্রহণ করলে মনে উৎফুল্ল ভাব সৃষ্টি হয়, দুঃশ্চিন্তা কমে Crown Energy যায় এবং সামাজিকভাবে মেলামেশা করার ইচ্ছা বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে কেউ যদি মদ মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করে তাহলে তার নেশা হয়, মোহ বা মৌজ বা ঢুলুঢুলু ভাব ধরে এবং জ্ঞানও হারাতে পারে। বহুদিন ধরে মদপান করলে মদের অপব্যবহার ঘটে, শারীরিক নির্ভরশীলতা ও মদ্যপানে আসক্তি সৃষ্টি হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

নিশ্চয়ই রসূলুল্লাহ [সাঃআঃ] বলেছেনঃ যা কিছু নেশাগ্রস্থ করে তা-ই মদ। আর যা নেশা উদ্রেক করে তা-ই নিষিদ্ধ। [ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫০৪৯, ইসলামিক সেন্টার-৫০৫৯]

১২. অনুচ্ছেদঃ দাঁড়িয়ে থাকাবস্থায় পান করার সম্মতি

তিনি বলেন, আমি নাবী [সাঃআঃ]-কে বলিতে শুনেছিঃ সকল প্রকারের নেশা সৃষ্টিকারী দ্রব্যই হারাম।

মদ খাইতে খাইতে আমোদ করা মদ খাওয়া মদ খাওয়া মদ খেয়ে চুর বা চূর মদখোর মদগর্ব মদগর্বিত মদত মদত দেওয়া মদত দেওয়া

নু‘মান ইবন বাশীর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে আরো বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

রসুলুল্লাহ [সাঃআঃ] পাত্র হইতে পানি পানের সময় তিনবার নিঃশ্বাস নিতেন। তিনি বলিতেনঃ এভাবে পান করা অধিক স্বাচ্ছন্দকর ও তৃপ্তিদায়ক।

খাবাল নামক ঝর্নাটি কি? তিনি বলিলেন, জাহান্নামীদের পূঁজের ঝর্ণা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *